০৩:০৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

অগ্নিসন্ত্রাসের সময় মানবাধিকার বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন

নিজস্ব প্রতিবেদক

অগ্নিসন্ত্রাসের সময় মানবাধিকার বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন

এখন যারা মানবাধিকার নিয়ে বিবৃতি দিচ্ছেন, তারা ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট এবং ২০১৩-১৪-১৫ সালে বিএনপি আহুত হরতাল-অবরোধে পেট্রলবোমা হামলায় পুড়ে শত শত মানুষের মৃত্যুর সময় কোথায় ছিলেন?

এ প্রশ্ন রেখেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তৃতায় তিনি এ প্রশ্ন করেন।

ড. হাছান বলেন, এখন মানবাধিকার ব্যবসায়ীরা সরব হয়েছেন। আর মানবাধিকার নিয়ে যারা বিবৃতিজীবী, তারাও সরব হয়েছেন। আমার প্রশ্ন, ২১ আগস্ট মানবাধিকার ব্যবসায়ীরা কোথায় ছিলেন? এই মানবাধিকার নিয়ে বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন? ২০১৩-১৪-১৫ সালে যখন জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে, তখন এই মানবাধিকার ব্যবসায়ী-বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন?

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশের প্রশংসা করেন জাতিসংঘের মহাসচিব, মার্কিন রাষ্ট্রপতি, বহু দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা আমাদের প্রশংসা করে। বিশ্বব্যাংক, যে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। সেই বিশ্বব্যাংক আবার পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের প্রস্তাব দিয়েছিল। আমাদের নেত্রী বলেছেন, না আমরা নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করবো।

কিন্তু এই বদলে যাওয়া অনেকের পছন্দ নয়। সবাইকে সতর্ক করে তিনি বলেন, যে আন্তর্জাতিক শক্তি স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল, যে দেশীয় শক্তি স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচরণ করেছে, এই উন্নয়ন তাদের পছন্দ নয়, তাই তারা এখন নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় : ১২:২৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২২
২১১ বার পড়া হয়েছে

অগ্নিসন্ত্রাসের সময় মানবাধিকার বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন

আপডেট সময় : ১২:২৭:৫৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ১৯ ডিসেম্বর ২০২২

এখন যারা মানবাধিকার নিয়ে বিবৃতি দিচ্ছেন, তারা ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট এবং ২০১৩-১৪-১৫ সালে বিএনপি আহুত হরতাল-অবরোধে পেট্রলবোমা হামলায় পুড়ে শত শত মানুষের মৃত্যুর সময় কোথায় ছিলেন?

এ প্রশ্ন রেখেছেন তথ্যমন্ত্রী এবং আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ।

রোববার রাজধানীর ফার্মগেটে কৃষিবিদ ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তৃতায় তিনি এ প্রশ্ন করেন।

ড. হাছান বলেন, এখন মানবাধিকার ব্যবসায়ীরা সরব হয়েছেন। আর মানবাধিকার নিয়ে যারা বিবৃতিজীবী, তারাও সরব হয়েছেন। আমার প্রশ্ন, ২১ আগস্ট মানবাধিকার ব্যবসায়ীরা কোথায় ছিলেন? এই মানবাধিকার নিয়ে বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন? ২০১৩-১৪-১৫ সালে যখন জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে হত্যা করা হয়েছে, তখন এই মানবাধিকার ব্যবসায়ী-বিবৃতিজীবীরা কোথায় ছিলেন?

সম্প্রচারমন্ত্রী বলেন, আজকে বাংলাদেশের প্রশংসা করেন জাতিসংঘের মহাসচিব, মার্কিন রাষ্ট্রপতি, বহু দেশ ও আন্তর্জাতিক সংস্থা আমাদের প্রশংসা করে। বিশ্বব্যাংক, যে বিশ্বব্যাংক পদ্মা সেতু থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছিল। সেই বিশ্বব্যাংক আবার পদ্মা সেতুতে অর্থায়নের প্রস্তাব দিয়েছিল। আমাদের নেত্রী বলেছেন, না আমরা নিজের টাকায় পদ্মা সেতু করবো।

কিন্তু এই বদলে যাওয়া অনেকের পছন্দ নয়। সবাইকে সতর্ক করে তিনি বলেন, যে আন্তর্জাতিক শক্তি স্বাধীনতার বিরুদ্ধে ছিল, যে দেশীয় শক্তি স্বাধীনতার বিরুদ্ধাচরণ করেছে, এই উন্নয়ন তাদের পছন্দ নয়, তাই তারা এখন নানা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।