০৩:০৫ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩

খালেদাকে বাকি জীবন জেলেই কাটাতে হবে: হানিফ

নিজস্ব প্রতিনিধি

খালেদাকে বাকি জীবন জেলেই কাটাতে হবে: হানিফ

গ্যাটকো ও নাইকো দুর্নীতি মামলার রায় হলে খালেদা জিয়াকে বাকি জীবন জেলেই কাটাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।

তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ মানবতা দেখানো হয়েছে। শেখ হাসিনা বারবার মানবতা দেখিয়েছেন বলে আজ এখনো তিনি বাসায় বসে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কিন্তু গ্যাটকো ও নাইকো মামলায় রায় হলে তো বাকি জীবন জেলেই কাটাতে হবে। এসব মামলায় অজস্র প্রমাণ আছে। এসব মামলার রায় হলে কীভাবে তিনি বাইরে থাকবেন ভেবে পাই না।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর তথ্য ভবন মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকাস্থ বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি নেতারা কথায় কথায় মানবতার কথা বলেন। এখন তারা গুমের কথা বলছেন। ডিজিএফআইয়ের কাছে নাকি মানুষ আছে? কোথায় ডিজিএফআইয়ের কাছে আছে? এমন অনেকে আছে তাদের নামে মামলা আছে, তারা দেশের বাইরে চলে গেছে। ছয় মাস, এক বছর পর ফিরে আসছে। দেশের বাইরে গেলে বলা হয় গুম হয়েছে।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা তো গুমের কথা বলেন। আপনারা ক্ষমতায় থাকতে আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। তখন কোথায় ছিল মানবতা? আপনারা কোন মুখে মানবতার কথা বলেন। মানবতা আমরা দেখিয়েছি, শেখ হাসিনা দেখিয়েছেন। মানবতা দেখিয়েছেন বলেই এখনো রাজপথে, টকশোতে কথা বলার সুযোগ পাচ্ছেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের আগে জিয়াউর রহমান রেকি করতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়েছিলেন উল্লেখ করে হানিফ বলেন, জিয়া ১৩ আগস্ট হঠাৎ করে কেন ৩২ নম্বর গিয়েছিলেন? রেকি করার জন্য গিয়েছিলেন। ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা, ষড়যন্ত্রের আভাস সরকার বা বঙ্গবন্ধুর পাশের কেউ জানতে পেরেছে কি না, তা জানার জন্য জিয়া সেখানে গিয়েছিলেন। তিনি নিশ্চিত হয়েছিলেন কেউ জানতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু বাঙালিদের এতোটা বিশ্বাস করতেন পাশের দেশের গোয়েন্দা সংস্থা তাকে সতর্ক করেছিল, আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত হচ্ছে। তিনি আমলে না নিয়ে বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশর কোনো বাঙালি আমাকে মারবে এটা বিশ্বাস হয় না’। তিনি বাঙালিকে এতোটা ভালোবাসতেন। অকৃতজ্ঞ জাতি আমরা। বিদেশি ষড়যন্ত্রের ক্রীড়ানক হিসেবে বাঙালিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে।

হানিফ বলেন, জাতির পিতা ইতিহাসের মহানায়ক ছিলেন। ইতিহাস তৈরির জন্য এ মহানায়কের জন্ম হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু বাংলার মাটি ও মানুষকে প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। সারাজীবন মানুষের জন্য লড়াই, সংগ্রাম করেছেন। বাঙালি জাতিকে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা আজ সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন।

আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, পঁচাত্তরে জাতির পিতা হত্যার পর জিয়াউর রহমানকে নায়ক হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হয়েছে।

‘জাতির পিতা শূন্য হাতে যাত্রা শুরু করে দেশকে আধুনিক রাষ্ট্র গড়ার দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন। যে মহান নেতা বাঙালি জাতিকে স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিলেন তাকেই অকৃতজ্ঞরা হত্যা করলো। এর চেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনা আর হতে পারে না।’

তিনি বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি পাকিস্তান ও পশ্চিমা শক্তি পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলো। যারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিলো তারা এ দেশকে পাকিস্তানের আদর্শ রাষ্ট্র বা ফেডারেল রাষ্ট্র বানাতে চেয়েছিলো।

হানিফ বলেন, জিয়াউর রহমান বাংলাদেশকে পাকিস্তানের ফেডারেল রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা করেছেন। তার স্ত্রী খালেদা জিয়াও একই কাজ করছেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর খুনি ফারুককে বিরোধীদলীয় নেতা বানিয়েছিলেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আগে তার পুত্র তারেক বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী মেজর নূরকে নিয়ে হাওয়া ভবনে বৈঠক করেছিলো।

পাকিস্তানের সঙ্গে জামায়াত-বিএনপির নিবিড় সম্পর্ক আছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এ সিনিয়র নেতা বলেন, একাত্তরে জামায়াত পাকিস্তানের ‘এ টিম’ হিসেবে ছিলো। আর এখন বিএনপি পাকিস্তানের ‘এ টিম’ আর জামায়াত এখন ‘বি টিমে’ চলে গেছে।

তিনি আরও বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বিএনপি দেশকে শ্রীলংকা বানিয়ে দিয়েছিলো। বিদ্যুৎ পাওয়া যেতো না, রপ্তানিতে ধস নেমেছিলো। সেই ধস থেকে টেনে দেশকে আলোতে নিয়ে এসেছেন শেখ হাসিনা। দেশের উন্নয়ন আসমান থেকে আসেনি। বঙ্গবন্ধুকন্যার দক্ষ, সঠিক নেতৃত্বের কারণে এসেছে।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের সব খাতে অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে। মানুসের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছেছে। ৪০ শতাংশ দারিদ্র্য ছিলো, এখন ২০ শতাংশের নিচে নেমেছে। এসব উন্নয়ন দেখে বিএনপির ঈর্ষা হয়। তাই তারা মিথ্যাচার করে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে।

হানিফ বলেন, দেশ পরিচালনায় শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। পাকিস্তানের অনুচরদের কথায় আমরা দেশের উন্নয়ন ব্যাহত হতে দিতে পারি না। যতদিন শেখ হাসিনার হাতে দেশ থাকবে ততদিন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।

আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। সভাপতিত্ব করেন ঢাকাস্থ বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম সভাপতি প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মকবুল হেসেন।

ট্যাগস :

নিউজটি শেয়ার করুন

আপডেট সময় : ০২:১৮:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ অগাস্ট ২০২২
১৯৩ বার পড়া হয়েছে

খালেদাকে বাকি জীবন জেলেই কাটাতে হবে: হানিফ

আপডেট সময় : ০২:১৮:০৫ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ৩১ অগাস্ট ২০২২

গ্যাটকো ও নাইকো দুর্নীতি মামলার রায় হলে খালেদা জিয়াকে বাকি জীবন জেলেই কাটাতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল আলম হানিফ।

তিনি বলেন, খালেদা জিয়ার প্রতি সর্বোচ্চ মানবতা দেখানো হয়েছে। শেখ হাসিনা বারবার মানবতা দেখিয়েছেন বলে আজ এখনো তিনি বাসায় বসে চিকিৎসা নিচ্ছেন। কিন্তু গ্যাটকো ও নাইকো মামলায় রায় হলে তো বাকি জীবন জেলেই কাটাতে হবে। এসব মামলায় অজস্র প্রমাণ আছে। এসব মামলার রায় হলে কীভাবে তিনি বাইরে থাকবেন ভেবে পাই না।

মঙ্গলবার (৩০ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর তথ্য ভবন মিলনায়তনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৭তম শাহাদতবার্ষিকী উপলক্ষে ঢাকাস্থ বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম আয়োজিত আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুব-উল আলম হানিফ বলেন, বিএনপি নেতারা কথায় কথায় মানবতার কথা বলেন। এখন তারা গুমের কথা বলছেন। ডিজিএফআইয়ের কাছে নাকি মানুষ আছে? কোথায় ডিজিএফআইয়ের কাছে আছে? এমন অনেকে আছে তাদের নামে মামলা আছে, তারা দেশের বাইরে চলে গেছে। ছয় মাস, এক বছর পর ফিরে আসছে। দেশের বাইরে গেলে বলা হয় গুম হয়েছে।

বিএনপি নেতাদের উদ্দেশে তিনি বলেন, আপনারা তো গুমের কথা বলেন। আপনারা ক্ষমতায় থাকতে আওয়ামী লীগের ২৬ হাজার নেতাকর্মীকে হত্যা করা হয়েছে। তখন কোথায় ছিল মানবতা? আপনারা কোন মুখে মানবতার কথা বলেন। মানবতা আমরা দেখিয়েছি, শেখ হাসিনা দেখিয়েছেন। মানবতা দেখিয়েছেন বলেই এখনো রাজপথে, টকশোতে কথা বলার সুযোগ পাচ্ছেন।

বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের আগে জিয়াউর রহমান রেকি করতে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে গিয়েছিলেন উল্লেখ করে হানিফ বলেন, জিয়া ১৩ আগস্ট হঠাৎ করে কেন ৩২ নম্বর গিয়েছিলেন? রেকি করার জন্য গিয়েছিলেন। ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের পরিকল্পনা, ষড়যন্ত্রের আভাস সরকার বা বঙ্গবন্ধুর পাশের কেউ জানতে পেরেছে কি না, তা জানার জন্য জিয়া সেখানে গিয়েছিলেন। তিনি নিশ্চিত হয়েছিলেন কেউ জানতে পারেনি। বঙ্গবন্ধু বাঙালিদের এতোটা বিশ্বাস করতেন পাশের দেশের গোয়েন্দা সংস্থা তাকে সতর্ক করেছিল, আপনার বিরুদ্ধে ষড়যন্ত হচ্ছে। তিনি আমলে না নিয়ে বলেছিলেন, ‘বাংলাদেশর কোনো বাঙালি আমাকে মারবে এটা বিশ্বাস হয় না’। তিনি বাঙালিকে এতোটা ভালোবাসতেন। অকৃতজ্ঞ জাতি আমরা। বিদেশি ষড়যন্ত্রের ক্রীড়ানক হিসেবে বাঙালিরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছে।

হানিফ বলেন, জাতির পিতা ইতিহাসের মহানায়ক ছিলেন। ইতিহাস তৈরির জন্য এ মহানায়কের জন্ম হয়েছিল। বঙ্গবন্ধু বাংলার মাটি ও মানুষকে প্রচণ্ড ভালোবাসতেন। সারাজীবন মানুষের জন্য লড়াই, সংগ্রাম করেছেন। বাঙালি জাতিকে অসাম্প্রদায়িক চেতনায় ক্ষুধা-দারিদ্র্যমুক্ত উন্নত রাষ্ট্রের স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুকন্যা আজ সেই স্বপ্ন বাস্তবায়ন করছেন।

আওয়ামী লীগ যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, পঁচাত্তরে জাতির পিতা হত্যার পর জিয়াউর রহমানকে নায়ক হিসেবে দাঁড় করানোর চেষ্টা করা হয়েছে।

‘জাতির পিতা শূন্য হাতে যাত্রা শুরু করে দেশকে আধুনিক রাষ্ট্র গড়ার দিকে নিয়ে গিয়েছিলেন। যে মহান নেতা বাঙালি জাতিকে স্বাধীন রাষ্ট্র উপহার দিলেন তাকেই অকৃতজ্ঞরা হত্যা করলো। এর চেয়ে কলঙ্কজনক ঘটনা আর হতে পারে না।’

তিনি বলেন, একাত্তরের পরাজিত শক্তি পাকিস্তান ও পশ্চিমা শক্তি পরাজয়ের প্রতিশোধ নিতে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করেছিলো। যারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছিলো তারা এ দেশকে পাকিস্তানের আদর্শ রাষ্ট্র বা ফেডারেল রাষ্ট্র বানাতে চেয়েছিলো।

হানিফ বলেন, জিয়াউর রহমান বাংলাদেশকে পাকিস্তানের ফেডারেল রাষ্ট্র বানানোর চেষ্টা করেছেন। তার স্ত্রী খালেদা জিয়াও একই কাজ করছেন। ১৯৯৬ সালের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধুর খুনি ফারুককে বিরোধীদলীয় নেতা বানিয়েছিলেন। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার আগে তার পুত্র তারেক বঙ্গবন্ধুর হত্যাকারী মেজর নূরকে নিয়ে হাওয়া ভবনে বৈঠক করেছিলো।

পাকিস্তানের সঙ্গে জামায়াত-বিএনপির নিবিড় সম্পর্ক আছে উল্লেখ করে আওয়ামী লীগের এ সিনিয়র নেতা বলেন, একাত্তরে জামায়াত পাকিস্তানের ‘এ টিম’ হিসেবে ছিলো। আর এখন বিএনপি পাকিস্তানের ‘এ টিম’ আর জামায়াত এখন ‘বি টিমে’ চলে গেছে।

তিনি আরও বলেন, ২০০১ থেকে ২০০৬ সালে ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় বিএনপি দেশকে শ্রীলংকা বানিয়ে দিয়েছিলো। বিদ্যুৎ পাওয়া যেতো না, রপ্তানিতে ধস নেমেছিলো। সেই ধস থেকে টেনে দেশকে আলোতে নিয়ে এসেছেন শেখ হাসিনা। দেশের উন্নয়ন আসমান থেকে আসেনি। বঙ্গবন্ধুকন্যার দক্ষ, সঠিক নেতৃত্বের কারণে এসেছে।

শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশের সব খাতে অভাবনীয় উন্নয়ন হয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, দেশে শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে। মানুসের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছেছে। ৪০ শতাংশ দারিদ্র্য ছিলো, এখন ২০ শতাংশের নিচে নেমেছে। এসব উন্নয়ন দেখে বিএনপির ঈর্ষা হয়। তাই তারা মিথ্যাচার করে দেশকে অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করেছে।

হানিফ বলেন, দেশ পরিচালনায় শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই। পাকিস্তানের অনুচরদের কথায় আমরা দেশের উন্নয়ন ব্যাহত হতে দিতে পারি না। যতদিন শেখ হাসিনার হাতে দেশ থাকবে ততদিন বাংলাদেশ এগিয়ে যাবে।

আলোচনা সভায় সম্মানিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন। সভাপতিত্ব করেন ঢাকাস্থ বৃহত্তর কুষ্টিয়া অফিসার্স কল্যাণ ফোরাম সভাপতি প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন। এতে স্বাগত বক্তব্য রাখেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মকবুল হেসেন।